অন্যায় কাজ হতে দূরে থাকার আমল | ইয়া রাহমানু (হে পরম করুণাময়!) (১) প্রত্যেক নামাযের পর এই পবিত্র নামটি ১০০ বার পাঠ করলে অন্যায় কাজ হতে দূরে থাকা যায় এবং
নামাজের শর্ত নামাজ পড়া শুদ্ধ হওয়ার জন্য প্রথম শর্ত হইল নামাজের সময় হওয়া । নির্দিষ্ট সময়ের পূর্বে কোন নামাজ পড়িলে তাহাতে ফরজ আদায় হইবে না। ইহা ছাড়াও নামাজের বাহিরে আরও
নামাজের সুন্নত কাজসমূহ ১। তাকবীরে-তাহরীমা বলার সময়ে পুরুষগণের কানের লতি পর্যন্ত এবং স্ত্রীলােকগণের কাঁধ পর্যন্ত উভয় হাত উঠান। ২। তাকবীরে-তাহরীমার সময়ে উভয় হাতের অঙ্গুলিগুলি বিস্তার না করিয়া স্বাভাবিক অবস্থায় রাখা
সহু-সেজদার কতিপয় মাসয়ালা * নামাজের মধ্যে যে সমস্ত কাজ করা ওয়াজিব, উহাদের কোন একটি বা একাধিকটি ভুলক্রমে তরক হইয়া গেলে উহার দরুণ নামাজের যে ত্রুটি দেখা দেয়, তাহার ক্ষতিপুরণের জন্য
নামাজের ওয়াজিবসমূহ নামাজের মধ্যে ফরজ কাজসমূহ ছাড়া আরও এমন কতকগুলাে কাজ করিতে হয়, যাহাতে কোনটি ভুলক্রমে ছুটিয়া গেলে ‘সহু সেজদা’ করিলে নামাজ শুদ্ধ হইয়া যায়। সেই কাজগুলােকে ওয়াজিবাতে নামাজ’ বা
নামাজের মধ্যে সাতটি ফরজ কাজ নিম্নলিখিত সাতটি কাজ নামাজের ভিতর ফরজ। এইগুলিকে ‘নামাজের আরকান’ বলা হয়। কাজগুলাে হইতেছে । ১। তাকবীরে তাহরীমাঃ অর্থাৎ আল্লাহু আকবার’ বলিয়া নামাজ আরম্ভ করা। কোন
নামাজের শর্ত নামাজ পড়া শুদ্ধ হওয়ার জন্য প্রথম শর্ত হইল নামাজের সময় হওয়া । নির্দিষ্ট সময়ের পূর্বে কোন নামাজ পড়িলে তাহাতে ফরজ আদায় হইবে না। ইহা ছাড়াও নামাজের বাহিরে আরও
কোরআন শরীফের কয়েকটি সূরা ও নামাজের মুখস্থ বিষয়সমূহ নামাজ পড়িবার জন্য “সূরায়ে-ফাতিহা’ বা আলহামদু সূরা এবং কোরআন শরীফের অন্ততঃ কিছু আয়াত বা কয়েকটি সূরা অবশ্যই মুখস্থ থাকিতে হয়। নিম্নে কয়েকটি
সূরা আল লাইল – বাংলা অর্থ সহ উচ্চারণ : ওয়াল্লাইলি ইযা ইয়াগশা। ওয়ান্নাহারি ইযা তাজাল্লা। ওয়ামা খালাক্বায যাকারা ওয়াল উনসা। ইন্না সা’ইয়াকুম লাশাত্তা। ফাআম্মা মান্ আ’তা ওয়াত্তাকা। ওয়া সাদ্দাকা বিলহুসনা।
সূরা ইনশিরাহ – বাংলা অর্থ সহ উচ্চারণ : আলাম নাশরাহ লাকা সােয়াদরাকা, ওয়া ওয়াদা’না আনকা বিযরাক। আল্লাযী আনক্বাদা যাহরাক। ওয়া রাফা’না লাকা যিকরাক। ফাইন্না মাআল উসরি ইউসরা । ইন্না মাআল্