রাস্তা থেকে ক্ষতিকর বস্তু সরিয়ে ফেলার পুরস্কার। হযরত আবু হুরাইরা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। নবী করীম (ছ) বলেছেন, একদা এক ব্যক্তি পথ চলছিল। (একস্থানে গিয়ে) সে দেখতে পেলো, কাঁটাযুক্ত একটি ডাল
অত্যাচারীর অত্যাচার হতে নিরাপদ থাকার ‘আমল’ ইয়া জব্বারু ( হে পরম শক্তিশালী) এই পবিত্র নাম যে ব্যক্তি সকাল-সন্ধ্যায় ১২৬ বার পাঠ করবে সেই অত্যাচারীর অত্যাচার হতেই নিরাপদ থাকবে। লেখাটির সূত্রঃ-
রমজান মাসের ফজিলত (ক) আল্লাহ তায়ালা কোরআন-শরীফে বলেন, রমজান এমন এক মহিমায়ম ও গৌরবমন্ডিত মাস, যে-মাসে আল্লাহ তায়ালার পাক-কালাম কোরআন-মজীদ অবতীর্ণ হইয়াছে। আসমানী কিতাবসমূহের সর্বশেষ কিতাব, বিশ্ব মানবতার সর্বশ্রেষ্ঠ মুক্তি
জামায়াতে নামাজ পড়ার ফজিলত ও উপকারিতা জামায়াতের সহিত নামাজ পড়া হইলে সেই নামাজের মর্তবা অনেক বাড়িয়া যায়। কোন কোন হাদিসে আছে যে, জামায়াতের নামাজে ২৫ গুণ বেশি সাওয়াব হয়, আবার
চরিত্র ও ভাগ্যবান সন্তান লাভের ‘আমল’ ইয়া মুতাকাব্বিরু (হে গৌরবান্বিত) এই পবিত্র নাম ১০০ বার পাঠ করে স্ত্রী-সঙ্গম করলে চরিত্রবান ও ভাগ্যবান সন্তান জন্মাবে। লেখাটির সূত্রঃ- মাওলানা মোহাম্মদ আজিজুল হক
এই ছোট আমল টি করলে কিয়ামত পর্যন্ত সওয়াব পাবেন। ইয়া খালেকু (হে সৃষ্টিকর্তা) এই পবিত্র নাম সাত দিন একাধারে যিকির করলে সকল বিপদাপদ হতে নিরাপদ থাকবে। মধ্যরাতে অনেক বার পড়লে
কবরের আযাব হতে মুক্তি পাওয়ার ‘আমল’ ইয়া বারিয়্যু (হে স্রষ্টা) এই পবিত্র নাম প্রত্যহ ৭ বার পাঠ করলে গোনাহ মাফ হবে এবং কবরের আযাব হতে মুক্তি পাবেন। লেখাটির সূত্রঃ- মাওলানা
যে স্ত্রীলোকের সন্তান হয় না, তার জন্য এই ‘আমল’ ইয়া মুছাওবিরু ( হে মহাশিল্পী) যে স্ত্রীলোকের সন্তান হয় না বা গর্ভ নষ্ট হয়ে যায়, সেই স্ত্রীলোক ৭ দিন রোজা রেখে
গুনাহ মাফ ও অভাব দূর করার ‘আমল’ ইয়া গাফফারু (হে পরম ক্ষমাশীল) এই পবিত্র নাম জুমাআর নামাজের পর ১০০ বার পাঠ করলে গোনাহ মাফ এবং যাবতীয় অভাব দূর হবে।
ধ্বজভঙ্গ রোগ থেকে মুক্তির ‘আমল’ ইয়া কাহ্হারু (হে শাস্তিদাতা) ১) এই পবিত্র নাম সর্বদা পাঠ করলে শত্রুর উপর প্রভাব বিস্তার করা যায় এবং শত্রুতা লোপ পায়। অধিক পাঠ করলে পৃথিবীর