ওজুতে ফরজ কি কি? ওজুর মধ্যে চারটি কাজ ফরজ। উহার কোনটি বাদ পড়িলে ওজু শুদ্ধ হইবে না, আর ওজু শুদ্ধ না হইলে নামাজও শুদ্ধ হইবে না। সেই চারিটি কাজ হইতেছে
কু অভ্যাস দূর করার ‘ আমল’ ইয়া কুদ্দুসু (হে পবিত্রতম) এই পবিত্র নাম ১২৫ বার পাঠ করে একটি রুটির উপর লেখে তা যাকে খাওয়ানো হবে, তার মন আল্লাহর এবাদতে আকৃষ্ট
রোগ মুক্তির ছোট ‘আমল’ ইয়া সালামু (হে শান্তিদাতা) ১) কোন রুগ্ন ব্যক্তি প্রত্যহ ১০০ বার করে এই পবিত্র নাম পাঠ করলে আরোগ্য লাভ করবে। ২) কোন রুগ্ন ব্যক্তির মাথার নিকট
জুলুমের শাস্তি হযরত আবু হুরাইরা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ছ) বলেছেন যে ব্যক্তি তার ভ্রাতার সম্ভ্রমনাশ কিংবা অন্য কোন বিষয়ে জুলুমের জন্য দায়ী, সে যেন আজই (দুনিয়ায় থাকতেই)
শয়তানের কুমন্ত্রণা থেকে রক্ষা পাওয়ার ‘আমল’ ইয়া মু’মিনু (হে বিশ্বাসী) এই পবিত্র নাম প্রত্যহ নিয়মিতভাবে কয়েক বার পাঠ করলে শয়তানের কুমন্ত্রণা হতে রক্ষা পাওয়া যাবে। লেখাটির সূত্রঃ- মাওলানা মোহাম্মদ আজিজুল
মনোবল বৃদ্ধি ও মুখমন্ডলের উজ্জ্বলতা বাড়ানোর ‘আমল’ ইয়া মুহাইমিনু (হে রক্ষক) ১) গোসল করার পর নির্জনে দুই রাকাত নামাজ পড়ে এই পবিত্র নাম ১০০ বার পাঠ করলে সাহস বৃদ্ধি
চিন্তা মুক্ত থাকার ‘আমল’ ইয়া আযীযু ( হে পরাক্রমশালী) যে ব্যক্তি এই পবিত্র নাম প্রত্যহ ৩১ বার করে ৪০ দিন পর্যন্ত পাঠ করে, সে কারও মুখাপেক্ষী হবে না, তার সম্মান
পথিককে পানি না দেওয়ার গুনাহ। হযরত আবু হুরাইরা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ (ছ) বলেছেন, আল্লাহ তাআলা রোজ কিয়ামতে তিন প্রকার মানুষের দিকে তাকাবেন না এবং তাদেরকে পবিত্র করবেন না। তাদের
যে ব্যক্তি জেনে শুনে অযথা ঝগড়া করে তার গুনাহ। নবী করীম (ছ) এর পত্নী উম্মে সালমাহ (রাঃ) রাসূলুল্লাহ (ছ) থেকে বর্ণনা করেছেন, (একদা) রাসূলুল্লাহ (ছ) তার কক্ষের দরজার নিকটে ঝগড়ার
ঝগড়া-বিবাদকালীন অশ্লীল ভাষা প্রয়োগ করলে কি গুনাহ। হযরত আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রাঃ) বর্ণিত। নবী করীম (ছ) বলেছেন, চারটি স্বভাব যার মধ্যে থাকবে সে মুনাফিক। অথবা যার মধ্যে এই চারটি স্বভাবের