প্রশ্নের বারুদে পুড়িয়ে অন্তমিল খুঁজে নেয় হিসেবের খেরোখাতা / ভালোবাসা কিংবা সংসারের গল্পগুলো এখানে সোনা রোদ ছুঁয়ে হারিয়ে যায়/ ভালোবাসায় রজনীগন্ধা – গোলাপ অথবা গন্ধহীন ঘাস ফুলেরাও মানিয়ে যায়/ সংসারে
নগরের বুকে ডুব মেরে ভুলে যাই নিরন্তর লণ্ঠনের আলোয় বড় হয়েছিলাম বুড়ো হয়েছিলাম একদিন সবাই নিয়মের মত করে ভুলে যাই হিজল কাঠঠোকরার সাথে সন্ধির কথা। পুরনো প্রেমিকের মত পুঁজিবাদী জোৎস্না—-উপন্যাসের
চোখের ভেতর থেকে তুলে আনা দৃশ্য ক্যানভাসের বুকে মিথ্যের মিথ, প্রশ্নের বারুদে জ্বলে সারারাত ফসফরাস। স্বপ্ন ভেঙে গেলে তুমিও কি পাঠ করো স্মৃতির ধূসর পাণ্ডুলিপি! জোনাকির ডিম ফেটে বেরিয়ে
নগরীর কুয়াশায় সূর্য উঠেছে গতকালের আদলে, সূর্যালোকিত মানুষের বোধের পিরামিড সাদা মেঘের মতো লৌকিক পৃথিবী ভেদ করে কক্ষপথে ঘুরছে। একপাল মাছরাঙা তখনও সমুদ্রের বুকে ডানা মেলছে, ঘাস ফুলেরা তখনও পৃথিবীতে
রুগ্ন গাঙচিলের মতো উড়ছে প্রতিবিম্ব তোর অন্ধকারে কিম্বা আলোতে গন্ধর্ব গন্ধেরা উত্তেজনা ছড়ায়না এখন, নিজের দিকে ফিরে তাকাতেই দেখি অবহেলা নয় ক্ষুধার চিৎকারের মতো জমে আছে একরাশ ঘৃণা। তোর অবয়বে
বিপদ সংকেত জ্বেলে কেটে যাবে অসতর্ক চিৎকারে প্রহর এমন কথা ছিলোনা / বিবর্ণ আশ্রয়ে ছুঁড়ে দিয়ে মাছিদের উল্লাসে কি খুঁজছো! চেয়ে দেখো তোমারই আদলে পঙক্তির মতো উড়ছে উষ্ণ অহংকার /
আষাঢ় মাস গত তিন দিন একটানা ঝুম বৃষ্টি। রাস্তাঘাট পানিতে থৈথৈ করছে, নদীনালা পুকুরের পানি রাস্তায় উঠে এসে ঘরবাড়ির সামনে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। এমন আবহাওয়ায় ঘর থেকে বের হওয়ার কোন
“আকাঙ্ক্ষা” যত আছে নিয়ে যাও, দিলে বুঝি নিঃস্ব হবো! লোহিত কণিকা ভেঙে যায় উত্তীর্ণ সময়ে, জুড়ে যায় নিজের মতো করে আবার, এ যে ঈশ্বরের আদেশ, প্রকৃতির নিয়ম! আমাকেও প্রকৃতি করছে
আলোর দিশা – শ্যামল মিয়া । কবিতার আসর অনন্ত অন্ধকার বরণ করি আমি আসিয়াছি এই আলোর সাহায্যে চির সবুজের বুকে। কলকারখানার নির্গত ধোঁয়া, জলস্রোত, আবদ্ধ অট্টালিকা, নর্দমা রাস্তার ডাস্টবিন ছেড়ে।
নারী। হেনা আক্তার। কবিতার আসর নারীরা কি শাসিত সমাজে শুধুই ভোগের পণ্য। সমাজ তুমি তো ঈশ্বরের অপ্সরার অতুলনীয় অনন্য। নারীদের ক্ষমতার জোরে অমানুষদের হাতে ধর্ষিত হতে হয়। অমানুষ গুলোতো সব