ইয়া আ’লীমু (হে মহাজ্ঞানী!) আল্লাহ তাআলার এই পবিত্র নাম সর্বদা পাঠ করলে জ্ঞান বৃদ্ধি পায়, গােনাহ সাফ হয় এবং অসংখ্য সওয়াব হয়। মনােবল বৃদ্ধি করার ছোট আমল – ইয়া
ইয়া ফাত্তাহু (হে প্রস্তকারী!) আল্লাহ তাআলার এই পবিত্র নাম ফজরের নামাযের পর দুই হাত বুকের উপর রেখে ৭১ বার পাঠ করলে অভাব দূর হবে, মনােবল বৃদ্ধি পাবে এবং সকল কাজ
ইয়া রাযযাকু (হে অন্নদাতা!) এই পবিত্র নাম প্রত্যহ ফজরের নামাযের পূর্বে ঘরের প্রত্যেক কোণে ১০ বার করে পাঠ করলে অভাব-অনটন দূর হবে এবং রেযেক বৃদ্ধি পাবে। ধনবান ও
ইয়া ওয়াহহাবু (হে পরম দাতা!) (১) চাশত নামায পড়ার পর এই পবিত্র নাম ১০০ বার সেজদায় গিয়ে পাঠ করলে ধনবান ও প্রতাপশালী হবে। (২) মধ্যরাতে নির্জনে ঘরে বা মসজিদে বসে
ইয়া কাহহারু (হে শাস্তিদাতা!) (১) এই পবিত্র নাম সর্বদা পাঠ করলে শত্রুর উপর প্রভাব বিস্তার করা যায় এবং শত্রুতা লােপ পায়। অধিক পাঠ করলে পৃথিবীর প্রতি মনের আকর্ষণ কমে যায়।
ইয়া গাফফারু (হে পরম ক্ষমাশীল!) এই পবিত্র নাম জুমআর নামাযের পর ১০০ বার পাঠ করলে গােনাহ মাফ এবং যাবতীয় অভাব দূর হবে। যে স্ত্রীলােকের সন্তান হয় তার জন্য এই
ইয়া মুছাওবিরু (হে মহাশিল্পী!) যে স্ত্রীলােকের সন্তান হয় না বা গর্ভ নষ্ট হয়ে যায়, সেই স্ত্রীলােক ৭ দিন রােযা রেখে প্রত্যহ ইফতারের সময় এই পবিত্র নাম ২১ বার পাঠ করে
কবরের আযাব হতে মুক্তি পাওয়ার আমল- ইয়া বারিয়্যু (হে স্রষ্টা!) এই পবিত্র নাম প্রত্যহ ৭ বার পাঠ করলে গােনাহ মাফ হবে এবং কবরের আযাব হতে মুক্তি পাবে । ফেরেশতাগণের
ফেরেশতাগণের এবাদত আপনার আমলনামায় লেখা হওয়ার আমল | ইয়া খালেকু (হে সৃষ্টিকর্তা!) এই পবিত্র নাম সাত দিন একাধারে যিকির করলে সকল বিপদাপদ হতে নিরাপদ থাকবে। মধ্যরাতে অনেক বার পড়লে আল্লাহ
ভাগ্যবান সন্তান লাভের আমল – ইয়া মুতাকাব্বিরু (হে গৌরবান্বিত!) এই পবিত্র নাম ১০০ বার পাঠ করে স্ত্রী-সঙ্গম করলে চরিত্রবান ও ভাগ্যবান সন্তান জন্মাবে। অত্যাচারীর অত্যাচার হতে নিরাপদ থাকার