সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব কারো সঙ্গে বৈরিতা নয় বঙ্গবন্ধুর এমন পররাষ্ট্রনীতির আজ বাংলাদেশ সরকারের পররাষ্ট্রনীতির মূল চালিকাশক্তি এবং মূলমন্ত্র।
বঙ্গবন্ধুর অসাধারণ কূটনৈতিক দূরদৃষ্টি এবং সাহসিকতার বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ফোরামে উজ্জল করেছিলো বাংলাদেশের ভাবমূর্তি, স্বাধীনতার পর খুব আল্প সময়ে বঙ্গবন্ধু একজন আদর্শ নেতার আসনে অধিষ্ঠিত হন তার জোট নিরপেক্ষ পররাষ্ট্রনীতির কারণে।
৭১ এ বাঙ্গালীর মহান মুক্তিযুদ্ধে যেসব রাষ্ট্র বিরোধিতা করেছিল দেশ স্বাধীন হওয়ার পর অব্যাহত থাকে তাদের ষড়যন্ত্র,
কিন্তু জাতিও ও আন্তর্জাতিক চক্রান্ত উপেক্ষা করে অসামান্য কূটনৈতিক দূরদর্শিতা ও গতিশীল নেতৃতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সমর্থন ও স্বীকৃতি অর্জন করেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। সাড়ে মাত্র তিন বছরের মধ্যে জাতিসংঘসহ গুরুত্বপূর্ণ সব সংস্থার সদস্যপদ লাভ করে বাংলাদেশ।
শোকাবহ আগস্ট মাসের ৮ দিন আজ-গতিশীল নেতৃতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সমর্থন ও স্বীকৃতি অর্জন করেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
শেখ মুজিব বঙ্গবন্ধু তাঁর অসামান্য রাজনৈতিক প্রজ্ঞা বাঙালি জাতীয় বাংলাদেশকে যেমন মর্যাদার আসনে উন্নীত করেন তেমনি তিনি নিজেও পরিণত হন বিশ্বের অধিকার বঞ্চিত সাধারণ মানুষের মুক্তির দূত হিসেবে। বিশ্বরে প্রায় দেশের সঙ্গে রয়েছে বাংলাদেশের প্রত্যন্ত বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক। এই বিত্তি রচনা করে গেছেন হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিশ্লেষকেরা বলছেন মাত্র সাড়ে তিন বছরে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে যে অর্জন বঙ্গবন্ধু রেখেছেন গেছেন তার সবই বাঙালি জাতির ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে অনন্তকাল।
হালিশহর সংবাদ এ আরও পড়ুন:
হালিশহর সংবাদ এ আরও পড়ুন:
Leave a Reply